জমির শেয়ার ক্রয় করে অর্ধেক খরচে তৈরি করুন নিজের ফ্ল্যাট!!

ঢাকায় ফ্ল্যাট কেনার প্রচলিত দুটি উপায়

১. রেডি ফ্ল্যাট কেনা

রেডি ফ্ল্যাট কেনার পর আপনি তাৎক্ষণিকভাবে থাকতে পারেন বা ভাড়া দিতে পারেন। তবে এটি সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিকল্প।

রেডি ফ্ল্যাটের সুবিধা:

• দ্রুত হ্যান্ডওভার নেওয়া যায়
• জমির কাগজপত্রের ঝামেলা থাকে না

রেডি ফ্ল্যাটের অসুবিধা:

• খরচ বেশি: ঢাকার ভালো লোকেশনে রেডি ফ্ল্যাটের দাম অনেক বেশি।
• সীমিত অপশন: আপনার পছন্দের এলাকা ও সাইজ পাওয়া কঠিন।
• অতিরিক্ত খরচ: ফ্ল্যাট নিবন্ধন ফি, ইউটিলিটি চার্জ, পার্কিং ফি আলাদাভাবে পরিশোধ করতে হয়।
• গুণগত মান যাচাই করা কঠিন: নির্মাণের সময় ব্যবহৃত সামগ্রী যাচাই করা সম্ভব হয় না।

২. নির্মাণাধীন ফ্ল্যাট কেনা

নির্মাণাধীন ফ্ল্যাটের দাম রেডি ফ্ল্যাটের চেয়ে কিছুটা কম হলেও অনেক ডেভেলপার কাজ শেষ করতে দেরি করেন।

নির্মাণাধীন ফ্ল্যাটের সুবিধা:

• পছন্দ অনুযায়ী লোকেশন ও ফ্ল্যাটের সাইজ নির্বাচন করা যায়।
• একবারে টাকা পরিশোধ করতে হয় না, ইএমআই সুবিধা পাওয়া যায়।
• ব্যাঙ্ক ঋণের সুবিধা পাওয়া যায়।

নির্মাণাধীন ফ্ল্যাটের অসুবিধা:

• প্রকল্প শেষ হতে দীর্ঘ সময় লাগে।
• ডেভেলপারদের আর্থিক সমস্যার কারণে নির্মাণ বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
• নির্মাণ কাজের মান ও নির্ধারিত সময়ের নিশ্চয়তা থাকে না।

৩. জমির শেয়ার কেনার মাধ্যমে ফ্ল্যাট মালিক হওয়া: স্মার্ট বিনিয়োগ!

জমির শেয়ার বিনিয়োগ হলো সাশ্রয়ী ও ঝামেলা মুক্ত উপায়, যেখানে আপনি একই টাকায় জমির মালিকানা ও ফ্ল্যাট নির্মাণের সুবিধা পাবেন।

জমির শেয়ার বিনিয়োগের প্রক্রিয়া:

1. নির্দিষ্ট একটি জমিতে ফ্ল্যাট নির্মাণের সম্ভাবনা যাচাই করে তা শেয়ারে ভাগ করা হয়।
2. প্রতিটি জমির শেয়ার আলাদা দলিলের মাধ্যমে ক্রেতাদের প্রদান করা হয়।
3. RAJUK অনুমোদন পাওয়ার পর নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
4. ফ্ল্যাট মালিকরা কিস্তিতে নির্মাণ ব্যয় পরিশোধ করেন (এককালীন পরিশোধ করতে হয় না)।
5. ২ থেকে ২.৫ বছরের মধ্যে নির্মাণ সম্পন্ন হয় এবং ফ্ল্যাট বুঝিয়ে দেওয়া হয়।

কেন জমির শেয়ার কিনে ফ্ল্যাট বানাবেন?

• ৫০% কম খরচে ফ্ল্যাট মালিকানা পাবেন।
•  জমির শেয়ারের দলিল আপনার নামে হবে।
• RAJUK অনুমোদন ও কাগজপত্র সম্পূর্ণ ঝামেলা মুক্তভাবে ড্রিমওয়ে হোল্ডিংস সম্পন্ন করবে।
• নির্মাণ খরচ কিস্তিতে পরিশোধ করা যাবে।
• সরাসরি নির্মাণ সামগ্রীর মান যাচাই করতে পারবেন।
• ফ্ল্যাট নিবন্ধন ফি দিতে হবে না (কারণ আপনি জমির মালিক)।
• ইউটিলিটি ও পার্কিং চার্জ আলাদা দিতে হবে না।
• ২-২.৫ বছরের মধ্যে ফ্ল্যাট বুঝে পাবেন।

জমি কেনার উপকারিতা:

• জমির দাম কখনো কমে না, বরং সময়ের সাথে বাড়ে।
• ভবিষ্যতে উচ্চমূল্যে বিক্রি করা সম্ভব।
• ব্যাংকের সুদভিত্তিক বিনিয়োগের চেয়ে জমি ক্রয় বেশি লাভজনক ও নিরাপদ।

কেন Dreamway Holdings Ltd.?

ড্রিমওয়ে হোল্ডিংস লিমিটেড আপনাকে দিচ্ছে নিরাপদ, স্বচ্ছ ও ১০০% হালাল বিনিয়োগের নিশ্চয়তা।

• RAJUK অনুমোদিত প্রকল্প (Red Alert Zone মুক্ত)
• ১০০% বৈধ জমির কাগজপত্র
• সর্বনিম্ন খরচে জমিসহ ফ্ল্যাটের মালিকানা
• সরাসরি নির্মাণ তদারকি ও মান যাচাইয়ের সুযোগ
• সুদমুক্ত ও সহজ কিস্তি সুবিধা
• বসুন্ধরা, আফতাবনগর, জলসিঁড়ি আবাসনসহ ঢাকার সেরা লোকেশনে প্রকল্প

এখনই আপনার জমির শেয়ার নিশ্চিত করুন!

আপনি যদি স্মার্ট বিনিয়োগ করতে চান এবং কম খরচে জমিসহ ফ্ল্যাটের মালিক হতে চান, তাহলে আজই আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন!

কল: +8801911493434 বা WhatsApp করুন।

অফিস ঠিকানা: রূপায়ণ শপিং স্কোয়ার, ফ্লোর ই-১১, প্লট-০২, সায়েম সোবহান সড়ক, বসুন্ধরা আ/এ, ঢাকা -১২২৯।

 ভিজিট করুন: Dreamway Holdings Ltd.

“৫০% কম খরচে জমির মালিক হয়ে নিজের ঠিকানা গড়ে তুলুন!”